অগ্রণী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম
প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা জমিয়ে ৫ থেকে ১০ বছর পরে মুনাফা ও আসল সহ ১০ লক্ষ টাকা পাওয়া হলো অগ্রণী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম।
অগ্রণী ব্যাংক মিলিওনিয়ার স্কিম |
অগ্রণী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিমের বৈশিষ্ট্য
- সহনশীল কিস্তি, অর্থ্যাৎ গ্রাহকের চাহিদা উপযোগী কিস্তি নির্ধারন করা হয়েছে।
- সময়োপযোগী মুনাফার হার।
- মিলিয়নিয়ার স্কীমটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য জমাকৃত টাকার উপর ৯০% SOD লোন সুবিধা। অর্থ্যাৎ, বিশেষ প্রয়োজনে গ্রাহক তার চাহিদা মোতাবেক জমাকৃত টাকার উপরে ৯০% SOD লোন নিতে পারবেন।
- অগ্রণী ব্যাংক এর মিলিয়নিয়ার স্কীমের অন্যতম বৈশিষ্ট্য মেয়াদপূর্তির পূর্বে টাকা উত্তোলনের সুবিধা। মেয়াদপূর্তির পূর্বে গ্রাহক টাকা উত্তোলন করলে সেভিংস রেটে মুনাফা পাবে।
- অগ্রিম কিস্তি জমা দেয়ার সুবিধা। অর্থ্যাৎ, গ্রাহক চাইলে ১ থেকে ২৫ তারিখের মধ্যে অগ্রিম কিস্তি দিতে পারবে।
অগ্রণী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কীমের কিস্তির পরিমাণ ও মুনাফার হার
- প্রতি মাসে ১৪,৯০০ টাকা জমা করে ৫.০৬% মুনাফায় ৫বছর মেয়াদে আপনি পাবেন ১০ লক্ষ টাকা।
- প্রতি মাসে ১০,১০০ টাকা জমা করে ৫.২৮% মুনাফায় ৭বছর মেয়াদে আপনি পাবেন ১০ লক্ষ টাকা।
- প্রতি মাসে ৬,৫২০ টাকা জমা করে ৫.৪৮% মুনাফায় ১০বছর মেয়াদে আপনি পাবেন ১০ লক্ষ টাকা।
অগ্রণী ব্যাংক মিলিয়নিয়ার স্কিম অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- একাউন্ট হোল্ডারের এন আই ডি কার্ড বা পাসপোর্ট, বা জন্ম নিবন্ধন বা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি।
- সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি একাউন্ট হোল্ডারের ছবি যা পরিচায়ক বা ইন্ট্রোডিউসার দ্বারা যথাযথ ভাবে সত্যায়িত। পরিচায়ক বা ইনট্রোডিউসারের অবশ্যই অগ্রণী ব্যাংক এ একাউন্ট থাকতে হবে।
- নমিনীর এন আই ডি, বা পাসপোর্ট বা জন্ম নিবন্ধন বা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি, একাউন্ট হোল্ডার দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।
- নমিনীর ১ কপি সদ্য তলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি যা অবশ্যই একাউন্ট হোল্ডার দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।
- একাউন্ট হোল্ডারের টিন সার্টিফিকেট যদি থাকে।
- টিন সার্টিফিকেট থাকলে আপনার ট্যাক্স কর্তন হবে ১০%। আর টিন সার্টিফিকেট না থাকলে আপনার ট্যাক্স কর্তন হবে ১৫%
- মিলিয়নিয়ার স্কীমের জন্য অবশ্যই গ্রাহকের অগ্রণী ব্যাংক এ একটি সেভিংস একাউন্ট থাকতে হবে।